৪৮ রানে এগিয়ে শ্রীলঙ্কা
![]() |
অধিনায়ক
মুশফিকুর রহিমের ইতিহাস গড়া ইনিংসের পাশাপাশি মোহাম্মদ আশরাফুলের দুর্দান্ত
টেস্ট প্রত্যাবর্তনে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ দলীয় টেস্ট স্কোর গড়ে। গলেতে
শ্রীলঙ্কার ৫৭০ রানের জবাবে চতুর্থ দিন দ্বিতীয় সেশনে ৬৩৮ রানে গুটিয়ে যায়
সফরকারীরা। ৬৮ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে নামে স্বাগতিকরা। দিন শেষে
নয় উইকেট হাতে রেখে ৪৮ রানের লিড নিয়েছে শ্রীলঙ্কা।
শ্রীলঙ্কা: প্রথম ইনিংস- ৫৭০/৪ ডিক্লে., দ্বিতীয় ইনিংস- ১১৬/১ (৩০ ওভার)
বাংলাদেশ: ৬৩৮/১০
দলীয় ১৭ রানে দিমুথ করুনারত্নেকে (৩) ফাইন লেগে আবুল হাসানের ক্যাচ বানান শাহাদাত হোসেন। তবে উইকেটে জেঁকে বসেন তিলকরত্নে দিলশান ও কুমার সাঙ্গাকারা। টানা দ্বিতীয় ইনিংসে হাফ সেঞ্চুরি করেন দিলশান, ৬৩ রানে অপরাজিত তিনি। অর্ধশতক থেকে এক রান দূরে থেকে পঞ্চমদিনের খেলা শুরু করবেন সাঙ্গাকারা (৪৯)।
এর আগে একের পর এক রেকর্ড গড়ার ম্যাচে ব্যাট হাতে দারুণ জবাব দেন মুশফিক, আশরাফুল ও নাসির হোসেন। পাঁচদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। গত বছরের ১৩ নভেম্বরে ঢাকায় ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ৫৫৬ রানে গুটিয়ে যায় তারা।
আশরাফুল ১৯০ রানে সাজঘরে ফিরেন চতুর্থ দিন শুরুতেই। এর আগে ২৬৭ রানের রেকর্ড জুটি গড়েন অধিনায়ক মুশফিকের সঙ্গে। আশরাফুলের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ভেঙে ইতিহাস গড়েন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৩২০ বলে ২২ চার ও এক ছয়ে বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম দ্বিশতকের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলেন মুশফিক। পরের বলে সাজঘরে ফিরলেও সোহাগ গাজী ও নাসিরের ব্যাটে বাংলাদেশ লিড নেয়।
সোহাগ ২১ রানে সাজঘরে ফিরলে আবুল হাসানকে নিয়ে দলীয় ৬০০ রানে পৌঁছান নাসির। মুশফিক ও আশরাফুলের রেকর্ড গড়ার ম্যাচে অভিষেক সেঞ্চুরির দেখা পান নাসির। এটি তাঁর সপ্তম টেস্ট ম্যাচ, ১৪৭ বলে নয় চারে শতক পূর্ণ করেন ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান। আরো চার বল খেলতেই দিলশানের বলে মিডউইকেটে সাঙ্গাকারার তালুবন্দি হন নাসির (১০০)।
ইলিয়াস সানি চার বল খেলে রানের খাতা না খুলতেই সাজঘরে ফিরেন। আবুল হাসান ১৬ রানে অপরাজিত থাকেন। শাহাদাত হোসেন ১৩ রানে শেষ উইকেট হিসেবে সাজঘরে ফিরেন।
কুলাসেকেরা, এরাঙ্গা, হেরাথ, দিলশান ও মেন্ডিস সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট দখল করেন।
শ্রীলঙ্কা: প্রথম ইনিংস- ৫৭০/৪ ডিক্লে., দ্বিতীয় ইনিংস- ১১৬/১ (৩০ ওভার)
বাংলাদেশ: ৬৩৮/১০
দলীয় ১৭ রানে দিমুথ করুনারত্নেকে (৩) ফাইন লেগে আবুল হাসানের ক্যাচ বানান শাহাদাত হোসেন। তবে উইকেটে জেঁকে বসেন তিলকরত্নে দিলশান ও কুমার সাঙ্গাকারা। টানা দ্বিতীয় ইনিংসে হাফ সেঞ্চুরি করেন দিলশান, ৬৩ রানে অপরাজিত তিনি। অর্ধশতক থেকে এক রান দূরে থেকে পঞ্চমদিনের খেলা শুরু করবেন সাঙ্গাকারা (৪৯)।
এর আগে একের পর এক রেকর্ড গড়ার ম্যাচে ব্যাট হাতে দারুণ জবাব দেন মুশফিক, আশরাফুল ও নাসির হোসেন। পাঁচদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। গত বছরের ১৩ নভেম্বরে ঢাকায় ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ৫৫৬ রানে গুটিয়ে যায় তারা।
আশরাফুল ১৯০ রানে সাজঘরে ফিরেন চতুর্থ দিন শুরুতেই। এর আগে ২৬৭ রানের রেকর্ড জুটি গড়েন অধিনায়ক মুশফিকের সঙ্গে। আশরাফুলের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ভেঙে ইতিহাস গড়েন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৩২০ বলে ২২ চার ও এক ছয়ে বাংলাদেশের পক্ষে প্রথম দ্বিশতকের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলেন মুশফিক। পরের বলে সাজঘরে ফিরলেও সোহাগ গাজী ও নাসিরের ব্যাটে বাংলাদেশ লিড নেয়।
সোহাগ ২১ রানে সাজঘরে ফিরলে আবুল হাসানকে নিয়ে দলীয় ৬০০ রানে পৌঁছান নাসির। মুশফিক ও আশরাফুলের রেকর্ড গড়ার ম্যাচে অভিষেক সেঞ্চুরির দেখা পান নাসির। এটি তাঁর সপ্তম টেস্ট ম্যাচ, ১৪৭ বলে নয় চারে শতক পূর্ণ করেন ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান। আরো চার বল খেলতেই দিলশানের বলে মিডউইকেটে সাঙ্গাকারার তালুবন্দি হন নাসির (১০০)।
ইলিয়াস সানি চার বল খেলে রানের খাতা না খুলতেই সাজঘরে ফিরেন। আবুল হাসান ১৬ রানে অপরাজিত থাকেন। শাহাদাত হোসেন ১৩ রানে শেষ উইকেট হিসেবে সাজঘরে ফিরেন।
কুলাসেকেরা, এরাঙ্গা, হেরাথ, দিলশান ও মেন্ডিস সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট দখল করেন।
No comments:
Post a Comment